"যখন পঞ্চম শ্রেণিতে তখন থেকেই ইউনিসেফের বিনামূল্যে দেওয়া রঙগুলো দিয়ে ছবি আঁকতাম। বাংলাদেশের পতাকা জ্যামিতিক বিন্যাসে আঁকতে পারদর্শী ছিলাম। নবম দশম শ্রেণিতে এসে আঁকাআঁকির প্রতি ঝোঁকটা আরও বেড়ে গেল। সেসময় ‘পূর্বাণী’ নামে একটা সাপ্তাহিক বের হত। নামকরা শিল্পীরা সেখানে আঁকতেন। আমি বাসস্ট্যান্ড থেকে সপ্তাহান্তে পত্রিকাটি সংগ্রহ করতাম। এক ধরনের ঘোর তৈরি হত আঁকাআঁকিগুলো দেখে। নিয়ম করে সেগুলো কেটে রাখতাম। আকার চেষ্টা করতাম..."